আমার একুশ

হঠাৎ করে ভাবতে বসলাম। বাহ! আমি অনেক বড় হয়ে গেছি। ২১ হয়ে গেল ইতিমধ্যে। কেমন করে হলো, কিকরে হলো, কিছুই বুঝে উঠতে পারলাম না। এইতো সেদিন যখন অনেক ছোট ছিলাম, তখন আমার বয়স অনেক কম ছিল। আম্মুর বকা শুনতে হবে বলে টেবিলে বসে থাকা, কিন্তু সুযোগ পেলেই অন্যকিছু করা, বেশি ছিল দিনগুলি। এখন আম্মুর বকা নেই, কিন্তু টেবিল আমাকে ছাড়ে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টেবিলে বসে কাজ করতে হয়, যত দিন যাচ্ছে, কাজের পরিমাণ বাড়ছে তো বাড়ছেই। বড় হচ্ছি আর পেছনে ফেলে আসা দিন গুলির কথা মনে করে মাঝে মাঝে কষ্টও হচ্ছে, আবার কখনো আনন্দও হচ্ছে। কষ্ট হয় এই ভেবে, সেই সোনালী দিন গুলো আর ফিরে আসবে না, আর আনন্দ হয় এই ভেবে যত বড় হবো, তত নতুন নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় হবে।
যাহোক, আমার জন্মদিন নিয়ে কখনো কোন মাথা ব্যাথা ছিল না। এই একুশে এসেই নেই। কিন্তু কেন জানি এই জন্মদিনটি খুব অন্যরকম হলো। অন্যরকম হওয়াটার প্রক্রিয়াটিও অন্যরকম। এর মূল কারণ হলো আমার বন্ধুরা। আমার মনে হয়, একজন মানুষের সবচেয়ে মূল্যবান সঞ্চয় হলো তার বন্ধু। আমার এই একুশে অনেক বন্ধু পেয়েছি। এদের অকৃতিম ভালবাসা আমাকে আনন্দ দেয়, এবং আমি খুব গর্ভবোধ করি, নিজেকে অনেক সুভাগ্যবান মনে করি।
যাহোক এবারের একুশের দিনটি কেমন কাটলো তা বর্ণনা করি।
সাধারণত সবাই তার জন্মদিনের রাতে অপেক্ষা করে থাকে তার বন্ধুরা তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাবে। কিন্তু আমি এই অপেক্ষা কখনো করি না। এই রাতেও করি নাই। কারণ আমি সবার জন্মদিন ভুলে যাই, সুতরাং আমার জন্মদিন যে সবাই মনে রাখবে এমনটা আশা করা খুব বোকামী। কিন্তু আমার বন্ধুরা অবশ্যই আমার চেয়ে অনেক ভাল, তারা মনে রাখে। যাহোক আমি সেদিন এগারটা সময় ঘুমিয়ে গেছি। ঘুম থেকে উঠেছি রাত চারটায়। উঠেই হাত মুখ ধুয়ে রাতের খাবার খেয়ে কম্পিউটারের সামনে বসলাম। মোবাইল চেক করলাম। কিন্তু দেখলাম মাত্র দুইটা এসএমএস এসেছে। যাহোক, অখুশি হওয়ার কিছু নেই। ফেইসবুক খুলে বসলাম। বাহ, ওয়ালে কিছুই নেই। নো উয়িস। কি আর করা। হালকা দুঃখবোধ হলো, যদিও আমার যুক্তিতে এটি হওয়ার কথা ছিল না। ধরে নিলাম সবাই ভুলে গেছে। আর মজার বিষয় হলো, আমি আমার ফেইসবুক প্রোফাইল থেকে জন্মদিন হাইড করে রেখেছিলাম কোন একসময়। কেন ভুলে গেছি।
যাহোক, কি আর করা। তখন মনে হলো, আমার জাভা প্রযেক্ট করা হয় নাই। প্রযেক্ট হলো, একটা ওয়েব এপিআই বানতে হবে, যার কাজ হবে, ডাটাবেইস এ ফাইল আপলোড করা, এবং ডাউনলোডিং এর সুবিধা দেওয়া। অর্থাৎ অনলাইন ফাইল স্টোরেজ। যাহোক বসে গেলাম। এবং মজার ব্যপার হলো কাজটি হয়ে গেল। নামাজের আগ পর্যন্ত কাজ করেই শেষ করে ফেললাম। অনেক মজা পেলাম। আর এর মধ্যে স্প্রিং এর ফোরাম থেকে আমার জন্মদিনের শুভেচ্ছ পেলাম। মনটা আরও ভাল হয়ে গেল।
তারপর নামাজে গেলাম। নামাজ পড়ে আসলাম। অমিট এর কল পেলাম। ও বললো টিএসসি তে আয়। আসতিছি বলে পিসিতে বসেছি। সুজন স্যার কে মেইল করতে হবে। কিন্তু অ্যাটাচ করতে গিয়ে যামেলাই পড়লাম। এদিকে শাওন, অমিত, সৈকত, লিন্ডা কনটিনিউয়াসলি কল করেই যাচ্ছে। যাহোক শেষ পর্যন্ত মেইল না করেই দৌড়ে চলে এলাম টিএসসিতে।
তারপর এলো লিতু। আমরা পাঁচ মিলে গেলাম শুক্রাবাদ। সেখানে মিলে সবার সাথে আড্ডা। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে দেখা হলো সৈকত আর সাথীর সাথে। ওখানে বসে থাকলাম কিছু্ক্ষণ। তারপর লিতু আর আমি গেলাম বঙ্গবন্ধুর সেই বাড়িতে, যেখানেই ঘাতকদের গুলিতে নিহত হয়েছেন শ্রেষ্ঠ বাঙালী। দেখলাম বুলেটের চিহ্ন গুলা। সৈকত বলেছিল, ভেতরে গেলে মন খারাপ হয়ে যায়, আমারও হলো। তারপর সবাই মিলে গেলাম মেট্রোতে। সেখানে ফুডকোর্টে বসে শুরু হলো জম্পেস আড্ডা। শাওন, সৈকত, সাথী, শরীফ, অমিত, লিন্ডা, লিতু মিলে আড্ডা দিচ্ছি। এসময় এসে যোগ দিল, মনিকা, পিউ, আর মৌসুমি। নাইমাকে যদিও মিস করছি। যাহোক, দারুণ কিছু সময় কাটলো। ওরা কেক কাটলো, ব্যচারারা এতো কষ্ট করলো মোম জ্বালাতে, কিন্তু পারলো না এসির জন্য। তারপর খাওয়া দাওয়া। সব মিলে চমৎকার কিছু সময়।
আমার জন্মদিনের উপহার হিসেবে সেই বিকালটি সবচেয়ে বেশি চমৎকার। আমি অনেক বেশি উপভোগ করেছি বিকেলটি। আমার ছোটবোন আমাকে একটি পাঞ্জাবী উপহার দিয়েছে, যদিও এখনো দেখি নাই। কারণ ও শেরপুর এ, আমি ঢাকায়। তারপর আমার লেপটপও এবারের জন্মদিনের উপহার। তারপর আরএকটি উপহার ছিল চমৎকার। সেটা হলো, সেদিন বিকেলে হঠাৎ করে ঘুম থেকে উঠে ভাবছি কি করবো। বাসায় ইলেকট্রিসিটি নাই। চা করলাম। তখনই উর্মি কল দিয়ে বুয়েটে যেতে বলল। গেলাম, ও আমাকে নিয়ে শেগুন বাগিচা যাবে। তো গেলাম ওর সাথে। ও যা করলো, তা হলো, শিল্পকলা একাডেমীতে নিয়ে গেল। নাটক দেখাবে। এর আগে আমি কখনো মঞ্চ নাকট দেখি নাই। ওর সাথে বসে দেখলাম শেষ সংলাপ। খুবই আনন্দ পেলাম। নাটকটি ছিল অসাধারণ। চমৎকার সিনক্রোনাইজেশান। বিষয়বস্তুও চমৎকার। ত্রয়োদশ শতাব্দীর থেকে ষোড়শ শতাব্দীর প্রতম ভাগ পর্যন্ত মিসরে মামলুক বংশ শাসন করতো। মামলুক বংশের শাসকরা অধিকাংশ ছিলেন ক্রীতদাশ।
মিসরেরে এক সুলতান উত্তরাধিকরী হিসেবে তার পালিত পুত্র একজন ক্রীতদাস সেনাধ্যক্ষকে মনোনীত করেন। কিন্তু সুলতানের মৃত্যুর আগে তিনি দূভার্গ্যবসত তার পালিত পুত্রের ক্রীতদাসত্ব থেকে মুক্তি দিয়ে যেতে পারেন নিই। তাই প্রজাদের মাঝে ঝামেলা সৃষ্টি হয়, একজন কৃতদাস কিভাবে স্বাধীন মানুষদের শাসন করে। এই নিয়ে নাটকটির ঘটনা চলতে থাকে। অতি চমৎকার একটি নাটক। একটু ক্রিটিক্যাল। কিন্তু আমি দেখে অনেক মজা পেয়িছ।
এইতো আমার একুশ। সামনে আরও অনেক সংখ্যা আসবে, বাইশ, তেইশ.. কিংবা আসবে না। কে জানে। হয়তো সেগুলো আরও চমৎকার হবে। সে অপেক্ষায় রইলাম।

হঠাৎ করে ভাবতে বসলাম। বাহ! আমি অনেক বড় হয়ে গেছি। ২১ হয়ে গেল ইতিমধ্যে। কেমন করে হলো, কিকরে হলো, কিছুই বুঝে উঠতে পারলাম না। এইতো সেদিন যখন অনেক ছোট ছিলাম, তখন আমার বয়স অনেক কম ছিল। আম্মুর বকা শুনতে হবে বলে টেবিলে বসে থাকা, কিন্তু সুযোগ পেলেই অন্যকিছু করা, বেশি ছিল দিনগুলি। এখন আম্মুর বকা নেই, কিন্তু টেবিল আমাকে ছাড়ে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টেবিলে বসে কাজ করতে হয়, যত দিন যাচ্ছে, কাজের পরিমাণ বাড়ছে তো বাড়ছেই। বড় হচ্ছি আর পেছনে ফেলে আসা দিন গুলির কথা মনে করে মাঝে মাঝে কষ্টও হচ্ছে, আবার কখনো আনন্দও হচ্ছে। কষ্ট হয় এই ভেবে, সেই সোনালী দিন গুলো আর ফিরে আসবে না, আর আনন্দ হয় এই ভেবে যত বড় হবো, তত নতুন নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় হবে।
যাহোক, আমার জন্মদিন নিয়ে কখনো কোন মাথা ব্যাথা ছিল না। এই একুশে এসেই নেই। কিন্তু কেন জানি এই জন্মদিনটি খুব অন্যরকম হলো। অন্যরকম হওয়াটার প্রক্রিয়াটিও অন্যরকম। এর মূল কারণ হলো আমার বন্ধুরা। আমার মনে হয়, একজন মানুষের সবচেয়ে মূল্যবান সঞ্চয় হলো তার বন্ধু। আমার এই একুশে অনেক বন্ধু পেয়েছি। এদের অকৃতিম ভালবাসা আমাকে আনন্দ দেয়, এবং আমি খুব গর্ভবোধ করি, নিজেকে অনেক সুভাগ্যবান মনে করি।
যাহোক এবারের একুশের দিনটি কেমন কাটলো তা বর্ণনা করি।
সাধারণত সবাই তার জন্মদিনের রাতে অপেক্ষা করে থাকে তার বন্ধুরা তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাবে। কিন্তু আমি এই অপেক্ষা কখনো করি না। এই রাতেও করি নাই। কারণ আমি সবার জন্মদিন ভুলে যাই, সুতরাং আমার জন্মদিন যে সবাই মনে রাখবে এমনটা আশা করা খুব বোকামী। কিন্তু আমার বন্ধুরা অবশ্যই আমার চেয়ে অনেক ভাল, তারা মনে রাখে। যাহোক আমি সেদিন এগারটা সময় ঘুমিয়ে গেছি। ঘুম থেকে উঠেছি রাত চারটায়। উঠেই হাত মুখ ধুয়ে রাতের খাবার খেয়ে কম্পিউটারের সামনে বসলাম। মোবাইল চেক করলাম। কিন্তু দেখলাম মাত্র দুইটা এসএমএস এসেছে। যাহোক, অখুশি হওয়ার কিছু নেই। ফেইসবুক খুলে বসলাম। বাহ, ওয়ালে কিছুই নেই। নো উয়িস। কি আর করা। হালকা দুঃখবোধ হলো, যদিও আমার যুক্তিতে এটি হওয়ার কথা ছিল না। ধরে নিলাম সবাই ভুলে গেছে। আর মজার বিষয় হলো, আমি আমার ফেইসবুক প্রোফাইল থেকে জন্মদিন হাইড করে রেখেছিলাম কোন একসময়। কেন ভুলে গেছি। যাহোক, কি আর করা। তখন মনে হলো, আমার জাভা প্রযেক্ট করা হয় নাই। প্রযেক্ট হলো, একটা ওয়েব এপিআই বানতে হবে, যার কাজ হবে, ডাটাবেইস এ ফাইল আপলোড করা, এবং ডাউনলোডিং এর সুবিধা দেওয়া। অর্থাৎ অনলাইন ফাইল স্টোরেজ। যাহোক বসে গেলাম। এবং মজার ব্যপার হলো কাজটি হয়ে গেল। নামাজের আগ পর্যন্ত কাজ করেই শেষ করে ফেললাম। অনেক মজা পেলাম। আর এর মধ্যে স্প্রিং এর ফোরাম থেকে আমার জন্মদিনের শুভেচ্ছ পেলাম। মনটা আরও ভাল হয়ে গেল।
তারপর নামাজে গেলাম। নামাজ পড়ে আসলাম। অমিট এর কল পেলাম। ও বললো টিএসসি তে আয়। আসতিছি বলে পিসিতে বসেছি। সুজন স্যার কে মেইল করতে হবে। কিন্তু অ্যাটাচ করতে গিয়ে যামেলাই পড়লাম। এদিকে শাওন, অমিত, সৈকত, লিন্ডা কনটিনিউয়াসলি কল করেই যাচ্ছে। যাহোক শেষ পর্যন্ত মেইল না করেই দৌড়ে চলে এলাম টিএসসিতে। তারপর এলো লিতু। আমরা পাঁচ মিলে গেলাম শুক্রাবাদ। সেখানে মিলে সবার সাথে আড্ডা। বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে দেখা হলো সৈকত আর সাথীর সাথে। ওখানে বসে থাকলাম কিছু্ক্ষণ। তারপর লিতু আর আমি গেলাম বঙ্গবন্ধুর সেই বাড়িতে, যেখানেই ঘাতকদের গুলিতে নিহত হয়েছেন শ্রেষ্ঠ বাঙালী। দেখলাম বুলেটের চিহ্ন গুলা। সৈকত বলেছিল, ভেতরে গেলে মন খারাপ হয়ে যায়, আমারও হলো। তারপর সবাই মিলে গেলাম মেট্রোতে। সেখানে ফুডকোর্টে বসে শুরু হলো জম্পেস আড্ডা। শাওন, সৈকত, সাথী, শরীফ, অমিত, লিন্ডা, লিতু মিলে আড্ডা দিচ্ছি। এসময় এসে যোগ দিল, মনিকা, পিউ, আর মৌসুমি। নাইমাকে যদিও মিস করছি। যাহোক, দারুণ কিছু সময় কাটলো। ওরা কেক কাটলো, ব্যচারারা এতো কষ্ট করলো মোম জ্বালাতে, কিন্তু পারলো না এসির জন্য। তারপর খাওয়া দাওয়া। সব মিলে চমৎকার কিছু সময়।
আমার জন্মদিনের উপহার হিসেবে সেই বিকালটি সবচেয়ে বেশি চমৎকার। আমি অনেক বেশি উপভোগ করেছি বিকেলটি। আমার ছোটবোন আমাকে একটি পাঞ্জাবী উপহার দিয়েছে, যদিও এখনো দেখি নাই। কারণ ও শেরপুর এ, আমি ঢাকায়। তারপর আমার লেপটপও এবারের জন্মদিনের উপহার। তারপর আরএকটি উপহার ছিল চমৎকার। সেটা হলো, সেদিন বিকেলে হঠাৎ করে ঘুম থেকে উঠে ভাবছি কি করবো। বাসায় ইলেকট্রিসিটি নাই। চা করলাম। তখনই উর্মি কল দিয়ে বুয়েটে যেতে বলল। গেলাম, ও আমাকে নিয়ে শেগুন বাগিচা যাবে। তো গেলাম ওর সাথে। ও যা করলো, তা হলো, শিল্পকলা একাডেমীতে নিয়ে গেল। নাটক দেখাবে। এর আগে আমি কখনো মঞ্চ নাকট দেখি নাই। ওর সাথে বসে দেখলাম শেষ সংলাপ। খুবই আনন্দ পেলাম। নাটকটি ছিল অসাধারণ। চমৎকার সিনক্রোনাইজেশান। বিষয়বস্তুও চমৎকার। ত্রয়োদশ শতাব্দীর থেকে ষোড়শ শতাব্দীর প্রতম ভাগ পর্যন্ত মিসরে মামলুক বংশ শাসন করতো। মামলুক বংশের শাসকরা অধিকাংশ ছিলেন ক্রীতদাশ।মিসরেরে এক সুলতান উত্তরাধিকরী হিসেবে তার পালিত পুত্র একজন ক্রীতদাস সেনাধ্যক্ষকে মনোনীত করেন। কিন্তু সুলতানের মৃত্যুর আগে তিনি দূভার্গ্যবসত তার পালিত পুত্রের ক্রীতদাসত্ব থেকে মুক্তি দিয়ে যেতে পারেন নিই। তাই প্রজাদের মাঝে ঝামেলা সৃষ্টি হয়, একজন কৃতদাস কিভাবে স্বাধীন মানুষদের শাসন করে। এই নিয়ে নাটকটির ঘটনা চলতে থাকে। অতি চমৎকার একটি নাটক। একটু ক্রিটিক্যাল। কিন্তু আমি দেখে অনেক মজা পেয়িছ।
এইতো আমার একুশ। সামনে আরও অনেক সংখ্যা আসবে, বাইশ, তেইশ.. কিংবা আসবে না। কে জানে। হয়তো সেগুলো আরও চমৎকার হবে। সে অপেক্ষায় রইলাম।

2 thoughts on “আমার একুশ

  1. লেট শুভ জন্মদিন………….আপনার সাথে একটা ব্যাপার মিলে গেল আমিও কাউর জম্নদিন মনে রাখতে পারি না। এর জন্য অনেক আমার সাথে রাগ করে।
    তবে আমি রাতে অপেক্ষা করি কে আমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাল…….
    ভাল লাগল লেখাটা পড়ে………

শরতের মেঘ এর জন্য একটি উত্তর রাখুন জবাব বাতিল